কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি ২০২৫
আপনারা অনেকেই আছেন যারা নিজের ব্যবসা বা নতুন বাড়ি নির্মাণ ও বিভিন্ন কাজ করার জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে চাচ্ছেন? বা জানতে চাচ্ছেন কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কারণ এ মধ্যে আর্টিকেলে আমরা জানবো কর্মসংস্থান ব্যাংক কি ভাবে লোন দেয় বা লোন নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে এবং সুদের হার কত বিস্তারিত তথ্য ?
কর্মসংস্থান ব্যাংক বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে পরিচিত, যা দরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বিভিন্ন সেবা প্রদান করে থাকে। তাদের মাইক্রোফাইন্যান্স বা ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে স্বনির্ভর হতে সহায়তা করে। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতির মূল ধারণা হলো ক্ষুদ্র ঋণের মাধ্যমে দরিদ্র জনগণের কর্মসংস্থান সৃষ্টির সুযোগ করে দেওয়া, যাতে তারা অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে।
সুতরাং, আপনার যদি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে ও সুদের হার সম্পর্কিত প্রাসঙ্গিক এবং আরও অনেক কিছু জানতে আমাদের সাথে থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্র.
কর্মসংস্থান ব্যাংক
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বর্তমান সময়ে কর্মসংস্থান ব্যাংক একটি সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা যারা ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কৃষক, মহিলা এবং অন্যান্য শ্রেণিপেশার লোকজনদের আর্থিক সহায়তা প্রদান করে থাকে।কর্মসংস্থান ব্যাংক ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের একটি রাষ্ট্রায়ত্ত অ-তফসিলী ব্যাংক। ব্যাংকটি দেশের বেকার যুবক এবং যুব মহিলাদের কর্মসংস্থানের মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচনের লক্ষ্যে লোন সহায়তা প্রদানের জন্য কাজ করে থাকে। মূলত কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশে বেকারত্বের সংখ্যা হ্রাসের লক্ষ্যে বাংলাদেশে তাদের যাত্রা প্রথম শুরু করে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি
আমরা কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায় ও পদ্ধতি জানার আগে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আসলে কারা কারা লোন পাবেন সে সম্পর্কে জেনে নিই।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন প্রকল্পের বেশির ভাগ দেশের বেকার যুবক এবং যুব মহিলারা নিতে পারবে। এ ব্যাংক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও আবেদন ফরম জমা দেওয়ার পর সবকিছু যাচাই বাছাইয়ের পরে ঠিক থাকলে আপনি লোনের আওতায় অন্তর্ভুক্ত হবেন। নিচে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে প্রথমে আপনাকে আপনার নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় যেতে হবে তাদের সদস্য হওয়ার জন্য। লোনের জন্য আবেদন করতে সম্পত্তি এবং আয় এর সঠিক প্রমানপত্র প্রয়োজন হবে। আপনাকে নিচের লিখত কাগজপত্র গুলো সংগ্রহ করতে হবে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য আবেদন ফরম কি সংগ্রহ করুন এবং ফরমটি সঠিক ভাবে পূরন করুন।
- এরপর আপনার এনআইডি কার্ডের বা জাতীয় পরিচয়পত্রের সকল তথ্য প্রদান করুন।
- তারপর আপনার বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানার তথ্য প্রদান করুন।
- এরপর আপনায় আয় সহিত কাগজপত্র যেমন- বেতন স্লিপ, আয়কর সনদ ইত্যাদির প্রমান পত্র প্রদান করুন।
- তারপর প্রয়োজনীয় কাগজপত্র বা কাগজপত্র গুলো যোগ করে পুনরায় ফরমটি ব্যাংকে জমা করুন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের খাত
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের খাত সম্পর্কে জানার জন্য প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে অনেক অনুসন্ধান করে থাকেন। আপনাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে, আশাকরি কর্মসংস্থান ব্যাংক লোনের খাত সম্পর্কে সহজেই জেনে নিতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্মসংস্থানের জন্য বিভিন্ন খাতে লোন প্রদান করে থাকে। আপনি যদি বেকার থাকেন সে ক্ষেত্রে আপনি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে প্রশিক্ষণ নিয়ে উদ্যোক্তা হতে পারবেন। সে জন্য আপনাকে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন দিয়ে সহায়তা করতে পারে। কর্মসংস্থান ব্যাংক উদ্যোক্তা হতে চাইলে বিভিন্ন কাজে লোন প্রদান করে থাকে। চলুন তাহলে কোন কোন খাতে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন প্রদান করে থাকে সে গুলো সম্পর্কে নিচে জেনে নেওয়া যাক-
- বানজ্যিক খাতে লোন
- সেবা খাতে লোন
- যানবাহন ও পরিবহন খাতে লোন
- প্রাণী সম্পদ খাতে লোন
- মৎস সম্পদ খাতে লোন
- ক্ষুদ্র কুটির শিল্প কারখানা খাতে লোন
- শিল্প কারখানা খাতে লোন
- অন্যান্য প্রকল্প খাতে লোন
উপরোক্ত যে কোন একটি বিষয়ের উপর আপনি যদি প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই টাকার প্রয়োজন হবে তবে আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নেওয়ার যোগ্যতা
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন করতে হলে বেশ কিছু যোগ্যতা প্রয়োজন হবে। এ সকল যোগ্যতাকর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন করার সময় তথ্য প্রদান করতে হবে এবং আবেদন ফরমটি উক্ত সকল যোগ্যতার তথ্য অনুযায়ী পূরণ করতে হবে। কারণ সঠিক যোগ্যতা না থাকলে কর্মসংস্থান ব্যাংক কখনই লোন প্রদান করবে না। তো চলুন জেনে নেওয়া যাক কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নেওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা থাকতে হবে-
- প্রথমত বাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক হতে লোন নেওয়ার জন্য আপনার বয়স সর্বনিম্ন ১৮ থেকে ৬৫ এর মধ্যে হতে হবে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে ন্যূনতম পঞ্চম শ্রেণি পাশ হতে হবে।
- আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংক এর যে শাখা হতে লোন নিবেন অবশ্যই আপনাকে সেই শাখার সদস্য হতে হবে।
- যেখান থেকে লোন নিবেন সেই অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- আপনি যে কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখা থেকে ঋণ নিবেন সে শাখার আপনাকে সঞ্চয় এবং জমানত হিসাবে কিছু টাকা জমা রাখতে হবে।
- পূর্বে কোন ব্যাংকে ঋণ খেলাপি করা যাবে না।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিতে হলে আপনার কাছে প্রয়োজনীয় কিছু ডকুমেন্ট থাকতে হবে। যেমন, ভোটার আইডি কার্ড কিংবা পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য কাগজপত্র
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার জন্য কিছু নির্দিষ্ট কাগজপত্র দরকার হয়। এখানে সাধারণত যা লাগতে পারে তার একটি তালিকা দেওয়া হলো-
- জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি: আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- জন্ম নিবন্ধন সনদ (যদি প্রযোজ্য হয়): জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি না থাকে তাহলে জন্ম নিবন্ধনের একটি ফটোকপি জমা দিতে হতে পারে।
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি: আবেদনকারীর সাম্প্রতিক পাসপোর্ট সাইজের ছবির প্রয়োজন।
- আয়ের প্রমাণপত্র: আবেদনকারীর আয়ের উৎস সম্পর্কে প্রমাণ দিতে হবে (যেমন, বেতন স্লিপ, ব্যবসার নথি ইত্যাদি)।
- ঠিকানার প্রমাণপত্র: ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসেবে বিদ্যুৎ বিল, গ্যাস বিল বা অন্য কোনো সরকারি প্রমাণপত্র প্রয়োজন।
- ব্যবসার নথি (যদি ব্যবসার জন্য লোন প্রয়োজন হয়): ব্যবসার রেজিস্ট্রেশন সনদ, ব্যবসার আয়ের প্রমাণ ইত্যাদি।
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট: আবেদনকারীর ব্যাংক স্টেটমেন্ট ৩ থেকে ৬ মাসের জমা দিতে হতে পারে।
- লোনের উদ্দেশ্য সম্পর্কে বিবরণ: কেন লোন নেওয়া হচ্ছে এবং কীভাবে তা ব্যবহার করা হবে এর একটি স্পষ্ট বিবরণ দিতে হবে।
কর্মসংস্থান ব্যাংক কত টাকা লোন দিয়ে থাকে?
সাধারণত কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন প্রদান করার ক্ষেত্রে ৫,০০০ টাকা থেকে শুরু করে ২০,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন দিয়ে থাকে। তবে অনেকেই বেশি টাকা লোন নিতে হলে অনেক ধরনের কাগজ প্রয়োজন হয়ে থাকে। যেমন আপনার ব্যাংক একাউন্টের চেক, বাড়ির দলিল ও জমির দলিল ইত্যাদি কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে জমা রাখতে হয়।
কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন গ্রহণের পর সর্বোচ্চ কত সময় পর্যন্ত টাকা পরিশোধ করা যায় সে সম্পর্কে অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন। কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে আপনি যদি লোন গ্রহণ করতে চান সেক্ষেত্রে লোনের মেয়াদ ২ বছর থেকে সর্বোচ্চ ৫ বছর পর্যন্ত হয়ে থাকে। লোন গ্রহণ করার ক্ষেত্রে প্রকল্পের ধরন ও মেয়াদের উপর নির্ভর করবে কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি কেমন হবে। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ মাসিক, দ্বিমাসিক,ত্রৈমাসিক এবং বার্ষিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার
কর্মসংস্থান ব্যাংকের সবথেকে বড় সুবিধা হচ্ছে অল্প সুদে সহজ শর্তে লোন প্রদান করে থাকে। যে সুবিধা গুলো অন্যান্য ব্যাংকে পাওয়া সম্ভব নয়। আপনারা যারা কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুদের হার সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? চলুন জেনে নেওয়া যাক-
কর্মসংস্থান ব্যাংকের সুদের হার বেশির ভাগ প্রকল্পের ক্ষেত্রে ৯% তবে কিছু কিছু প্রকল্পে আলাদা হয়ে থাকে। সুদের হার সম্পর্কে যদি বিস্তারিত জানতে চান সে ক্ষেত্রে কর্মসংস্থান ব্যাংকের নিকটস্থ শাখায় গিয়ে যোগাযোগ করতে পারেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুবিধা
কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ঋণ সুবিধা প্রদান করে, যা বিশেষভাবে দরিদ্র, প্রান্তিক ও নিম্ন আয়ের মানুষের আর্থিক সক্ষমতা উন্নয়নের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এ ঋণ সুবিধা গুলো কর্মসংস্থান ও শহুরে উভয় অঞ্চলে সাধারণ মানুষকে সহায়তা করে। এ পর্যায়ে আমরা জানবো কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন নিতে হলে আমরা কি কি ধরনের সুবিধা পাব তা সম্পর্কে। নিচে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিলে যে সকল সুবিধা পাওয়া যাবে তার একটি তালিকা তুলে ধরা হলো-
- কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন নিলে আপনাকে কোন ধরনের প্রক্রিয়াকরণ ফি প্রদান করতে হবে না।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক এর লোন পরিশোধের সময় ১২ মাস হতে ১৮ মাস সর্বোচ্চ।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক সহজ শর্তে এবং কম কাগজপত্রে ঋণ প্রদান করে, যা দরিদ্র মানুষদের জন্য ঋণপ্রাপ্তি সহজতর করে বা লোন ক্ষেত্রে তেমন কোন জটিলতা নেই।
- বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটি জেলার কর্মসংস্থান ব্যাংক আপনি খুব সহজেই লোন গ্রহণ করতে পারবেন।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক সাধারণত কৃষি,ক্ষুদ্র ব্যবসা, চিকিৎসা, শিক্ষা, গৃহনির্মাণ ইত্যাদি উদ্দেশ্যে লোন প্রদান করে থাকেন।
- বিভিন্ন ধরনের সঞ্চয় স্কিম কর্মসংস্থান ব্যাংক পরিচালনা করে থাকেন। যা কর্মসংস্থান জনগোষ্ঠীর মধ্যে সঞ্চয় প্রবনতা বৃদ্ধিতে বিশেষ ভাবে সহায়তা করে থাকে।
- কর্মসংস্থান ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের বীমা সেবা প্রদান করে থাকে। এ সব বীমা গুলোর মধ্যে হচ্ছে, জীবন বীমা, ফসল বীমা, স্বাস্থ্য বীমা,পশু বীমা ইত্যাদি।
- গ্রামীন ব্যাংক লোন গ্রহীতাদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করে থাকেন। এছাড়াও কর্মসংস্থান ব্যাংক নিজেই বিভিন্ন ধরনের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করে দিয়ে থাকেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক ওয়েবসাইট
কর্মসংস্থান ব্যাংক কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের দরিদ্র মানুষকে বিভিন্ন ধরনের লোন প্রদান করে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন লোনের জন্য কাগজপত্র ও যোগ্যতা আলাদা ধরনের হয় থাকে। কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে সকল তথ্য দেওয়া রয়েছে।
আপনি চাইলে যেকোনো সময় তাদের ওয়েবসাইটে গিয়ে তাদের লোন সম্পর্কিত যে কোনে তথ্য জানতে পারবেন এবং আরো অন্যান্য এনজিও সংশ্লিষ্ট কিছু জানতে পারবেন। নিচে লিংকটি কপি করে আপনার মোবাইলের যেকোনো একটি ব্রাউজারে গিয়ে পেস্ট করুন, তাহলে আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংক সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারবেন।
কর্মসংস্থান ব্যাংক ওয়েবসাইট লিংক https://kblos.karmasangsthanbank.gov.bd/
কর্মসংস্থান ব্যাংক হেড অফিস ঠিকানা
- রাজউক এভিনিউ, ঢাকা -১০০০
- হটলাইন নাম্বার: ১৬২৪৭
- অফিস নাম্বার: +৮৮০২৪১০২৪০৩১
- ইমেইল ঠিকানা: info@kb.gov.bd
কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি-শেষ কথা
আপনারা ইতিমধ্যে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার উপায় সম্পর্কে এবং কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে জেনেছেন। এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে কর্মসংস্থান ব্যাংক থেকে লোন পাওয়ার উপায় কি আর কি ধরনের লোন প্রদান করে এবং সুদের হার সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করেছি।
আপনি যদি লোন নিতে ইচ্ছুক হন তাহলে উপরে বর্ণিত সঠিক কাগজপত্র সহকারে আপনার নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংক শাখায় যোগাযোগ করতে পারেন। আপনাদেরকে অশেষ ধন্যবাদ আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ার জন্য। পরবর্তীতে আরো এনজিও এবং ব্যাংকের লোন সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। তাই এরকম গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার জন্য আমাদের এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন।
এই ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url